ভালোবাসা হোক লোক দেখানো নয় অন্তর গহীনে , শোক প্রকাশ হোক আত্মত্যাগ ও আদর্শের নমুনা পৃথিবীর সর্ব জায়গায় ছড়িয়ে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার অবিসংবাদিত নায়কের স্বদেশীদের হাতে সপরিবারে মৃত্যু আসলেই অবিশ্বাস্য তারপরও বিশ্বাসের সাথে অ যোগ করা অবিশ্বাসী ঘাতকদের অস্তিত্বও থাকবে আর সময়ে সময়ে ইতিহাসে অগ্নিগিরির লেলিহান শিখা প্রজ্বলিত হবে এইসব হায়েনাদের বিরুদ্ধে যদিও এই নির্মম পৈশাচিক হত্যাকাণ্ডের অনেক পিশাচরা শাস্তির আওতায় এখন আসেনি তাই প্রথমেই দোয়া করছি যাতে তারা অতি তাড়াতাড়ি বিচারের কাঠগড়ায় দাড়ায় এবং সর্বাধিক শাস্তি প্রাপ্ত হয় ।
আল্লাহ তায়ালা ১৫ ই আগস্টে মৃত্যুবরন করা সবাইকে জান্নাতের উচ্চ মর্যাদা প্রদান করুন সাথে সাথে ১৭ হাজার বাংলাদেশী সাহসী বীর যারা বঙ্গবন্ধু মারা যাবার পরও দীর্ঘ ২২ মাস যাবৎ দেশব্যাপী প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে যান এবং প্রতিরোধ যুদ্ধে নিহত হওয়া ১০৪ জন, জাতীয় নেতা সহ আহত পাঁচ শতাধিক।যোদ্ধা সবাইকে আল্লাহ জান্নাত নসীব করুন। দ্বিতীয়ত সময় সল্পতার কারনে প্রতি হিংসার রাজনীতি থেকে তৈরিকৃত ১৫ ই আগস্টে অন্যোন্য দিবস যেমন বেগম খালেদা জিয়ার জন্ম দিবস। আমি এক সাধারন মানুষ সাধারন ভাবেই বুঝি তাই সাধারন ভাবেই বলি যদি একটি পরিবারে পরিবারের একমাত্র মেয়ের বিবাহের দিন ধার্য করা হয় এবং ঐ ঘরের কর্তা যদি বিবাহের তিন ঘণ্টা আগে মারা যান তাহলে ঐ দিনে বিবাহ সম্পন্ন হবে কি? না বিয়ে হবে বলে মনে হয়না টিক তেমনি এমন বিষাদ ভরা দিনে জন্মদিন পালন না করা মহানুভবতারই লক্ষন আর আদর্শিক ভাবে বললে জন্মদিন কি জন্মই সার্থক না যদি তা অন্যর কষ্টের কারন হয়।
অপরদিকে দেখছি অনেক ভাই ১৫ ই আগস্টে আবার নতুন এক দিবস আবিষ্কার করেছেন “ ইসলামি শিক্ষা দিবস’” ভাই ইসলামি শিক্ষার কোন নির্দিষ্ট দিবস আছে বলে আমার মনে হয় না।
ভাই দলীয় কোন্দল ও হিংসা থেকে বের হয়ে চিন্তা করেন আর নিচের কিছু লাইন একবার পরে দেখেন শোকের অনুভূতি স্বয়ংক্রিয় ভাবেই চলে আসবে-
অপরদিকে দেখছি অনেক ভাই ১৫ ই আগস্টে আবার নতুন এক দিবস আবিষ্কার করেছেন “ ইসলামি শিক্ষা দিবস’” ভাই ইসলামি শিক্ষার কোন নির্দিষ্ট দিবস আছে বলে আমার মনে হয় না।
ভাই দলীয় কোন্দল ও হিংসা থেকে বের হয়ে চিন্তা করেন আর নিচের কিছু লাইন একবার পরে দেখেন শোকের অনুভূতি স্বয়ংক্রিয় ভাবেই চলে আসবে-
• বঙ্গবন্ধুর বুকে ও পেটে ১৮টি গুলি লাগে। নিথর দেহটা সিঁড়ির মধ্যে পড়ে থাকে। সারা সিঁড়ি ভেসে যায় রক্তে।
• সিঁড়িতে বঙ্গবন্ধুর লাশ দেখেই বেগম মুজিব কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং চিৎকার দিয়ে বলেন, “আমি যাবো না, আমাকে এখানেই মেরে ফেলো।”
• বেগম মুজিবসহ বঙ্গবন্ধুর ঘরে আগে থেকেই অবস্থান নেওয়া শেখ জামাল, সুলতানা কামাল ও রোজী জামালকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করে আজিজ পাশা ও রিসালদার মোসলেউদ্দিন।
• বেগম মুজিবের নিথর দেহটি ঘরের দরজায় পড়ে থাকে। বাঁ’দিকে পড়ে থাকে শেখ জামালের মৃতদেহ। রোজী জামালের মুখে গুলি লাগে। আর রক্তক্ষরণে বিবর্ণ হয়ে যায় সুলতানা কামালের মুখ
• লাইনে দাঁড়িয়ে শেখ রাসেল প্রথমে রমাকে ও পরে মহিতুল ইসলামকে জড়িয়ে ধরে বলে, “ভাইয়া, আমাকে মারবে না তো? মহিতুল জবাব দেয়, “না ভাইয়া, তোমাকে মারবে না।” পরবর্তীতে আজিজ পাশার কথা মতো এক হাবিলদার শেখ রাসেলকে দোতলায় নিয়ে গিয়ে গুলি করে হত্যা করে। রাসেলের চোখ বের হয়ে যায়। আর মাথার পেছনের অংশ থেতলে যায়। রাসেলের দেহটি পড়ে থাকে সুলতানা কামালের পাশে।
• টিক অন্য দিকে ১৬ ই আগস্ট সেই কঠিন সময়ে ওয়াজেদ মিয়া, শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানার হাতে কোন টাকা ছিল না। শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা দু'জনেই ২৫ ডলার সাথে নিয়ে দেশ থেকে এসেছিলেন। রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী ওয়াজেদ মিয়াকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তাদের কোন টাকা-পয়সা লাগবে কি-না? শেখ হাসিনার সাথে কথা বলে ওয়াজেদ মিয়া জানান, হাজার খানেক জার্মান মুদ্রা দিলেই তাঁরা মোটামুটি চালিয়ে নিতে পারবেন।
• সিঁড়িতে বঙ্গবন্ধুর লাশ দেখেই বেগম মুজিব কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং চিৎকার দিয়ে বলেন, “আমি যাবো না, আমাকে এখানেই মেরে ফেলো।”
• বেগম মুজিবসহ বঙ্গবন্ধুর ঘরে আগে থেকেই অবস্থান নেওয়া শেখ জামাল, সুলতানা কামাল ও রোজী জামালকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করে আজিজ পাশা ও রিসালদার মোসলেউদ্দিন।
• বেগম মুজিবের নিথর দেহটি ঘরের দরজায় পড়ে থাকে। বাঁ’দিকে পড়ে থাকে শেখ জামালের মৃতদেহ। রোজী জামালের মুখে গুলি লাগে। আর রক্তক্ষরণে বিবর্ণ হয়ে যায় সুলতানা কামালের মুখ
• লাইনে দাঁড়িয়ে শেখ রাসেল প্রথমে রমাকে ও পরে মহিতুল ইসলামকে জড়িয়ে ধরে বলে, “ভাইয়া, আমাকে মারবে না তো? মহিতুল জবাব দেয়, “না ভাইয়া, তোমাকে মারবে না।” পরবর্তীতে আজিজ পাশার কথা মতো এক হাবিলদার শেখ রাসেলকে দোতলায় নিয়ে গিয়ে গুলি করে হত্যা করে। রাসেলের চোখ বের হয়ে যায়। আর মাথার পেছনের অংশ থেতলে যায়। রাসেলের দেহটি পড়ে থাকে সুলতানা কামালের পাশে।
• টিক অন্য দিকে ১৬ ই আগস্ট সেই কঠিন সময়ে ওয়াজেদ মিয়া, শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানার হাতে কোন টাকা ছিল না। শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা দু'জনেই ২৫ ডলার সাথে নিয়ে দেশ থেকে এসেছিলেন। রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী ওয়াজেদ মিয়াকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তাদের কোন টাকা-পয়সা লাগবে কি-না? শেখ হাসিনার সাথে কথা বলে ওয়াজেদ মিয়া জানান, হাজার খানেক জার্মান মুদ্রা দিলেই তাঁরা মোটামুটি চালিয়ে নিতে পারবেন।
Comments
Post a Comment