বাংলাদেশে বিকৃত গণতন্ত্রের বিধি : পর্ব-২
গণতন্ত্রের জীবৎকাল সাবলিল অবয়বে এবং সুন্দর ক্রিয়াকলাপে প্রতিষ্ঠানের ন্যায় ঠিক তেমনি রাষ্ট্রের কাঠামোগত নিয়ম বা প্রথার আদর্শমানের অঙ্গ বিশেষ যাতে সমাজ সর্বোপরি সমাজের দায়িত্ব ও অধিকার সম্পরকে ঘনিষ্ঠভাবে অবগত থাকবে। আর সমাজের দায়িত্ব ও অধিকার সম্পর্কে গণতন্ত্রের মৌলিক উপাদান মতে "মুক্ত,স্বাধীন ও সুন্দর নির্বাচন চর্চার মাধ্যমে অন্তর বা মধ্যবর্তী সময় জনগণের ইচ্ছার মাধ্যমে সরকার হিসেবে কাউকে ক্ষমতা অর্পণ করবে, আর নির্বাচন অবশ্যই সার্বজনীন, সমতা এবং ভোটাধিকারের মত প্রকাশে সমতা, মুক্ততা এবং নির্মলতার শর্তে রাজনৈতিক ভোটার, প্রতিযোগী এবং প্রতিযোগিতা উৎসাহ পাবে যার ফলশ্রুতিতে প্রতিটি ভোট তাদের প্রতিনিধি বাছাই করতে পারে।
যদি নির্বাচন গনতন্ত্রের মৌলিক উপাদান হয় আর ঐ নির্বাচন যদি সঠিক মানের ভোটার বা প্রতিযোগী ব্যতিত হয় তাহলে বিষয়টা কাঁটাল বিহীন কাঁটালগাছের ন্যায় হয়ে গেলনা যে গাছের পাতাই শুধু কার্যকর কারণ পাতা গুলা ছাগলের খাবার হিসেবে অন্তত কাজে আসবে তবে গাছ কেটে দিলে ভিন্ন কথা।
"সক্রিয় ও ফলপ্রদ আপাম জনতার কার্যক্রম গণতন্ত্রের অস্তিত্ব নির্ধারণ করে" আর এ বাক্যটি গণতন্ত্রের একটি মৌলিক উপাদান ঠিক অন্য দিকে গণতন্ত্রের মূলসত্যতা চিন্তা করলে গণতন্ত্র অবশ্যই আন্তর্জাতিক পরিচালনা নির্ভর বিশ্বব্যাপী চলমান গণতন্ত্রের স্বার্থ (যাতে আন্তর্জাতিক আইনের সামঞ্জস্যতা বজায় রাখবে) এবং জনগণের সাধারন (সামাজিক পরিবেশগত) অধিকারকে অন্তর্ভুক্ত করবে..।
আর সব বড় বড় গণতন্ত্র বিশারদ তাদের লেখায়- গণতন্ত্রের বৈপরীত্য মানেই সর্বগ্রাসী, ফ্যাসিবাদ এবং কমিউনিজমকে আখ্যায়িত করেছেন।
দুঃখের হলেও সত্য আমাদের দেশে সরকার গঠনে বা গঠন করার পরে গণতান্ত্রিক কাঠামো, কার্যক্রম বা উপাদান থাকুক বা না থাকুক বৈপরীত্যর বিষয় গুলা থাকবেই।
চলবে.................................।।
গণতন্ত্রের জীবৎকাল সাবলিল অবয়বে এবং সুন্দর ক্রিয়াকলাপে প্রতিষ্ঠানের ন্যায় ঠিক তেমনি রাষ্ট্রের কাঠামোগত নিয়ম বা প্রথার আদর্শমানের অঙ্গ বিশেষ যাতে সমাজ সর্বোপরি সমাজের দায়িত্ব ও অধিকার সম্পরকে ঘনিষ্ঠভাবে অবগত থাকবে। আর সমাজের দায়িত্ব ও অধিকার সম্পর্কে গণতন্ত্রের মৌলিক উপাদান মতে "মুক্ত,স্বাধীন ও সুন্দর নির্বাচন চর্চার মাধ্যমে অন্তর বা মধ্যবর্তী সময় জনগণের ইচ্ছার মাধ্যমে সরকার হিসেবে কাউকে ক্ষমতা অর্পণ করবে, আর নির্বাচন অবশ্যই সার্বজনীন, সমতা এবং ভোটাধিকারের মত প্রকাশে সমতা, মুক্ততা এবং নির্মলতার শর্তে রাজনৈতিক ভোটার, প্রতিযোগী এবং প্রতিযোগিতা উৎসাহ পাবে যার ফলশ্রুতিতে প্রতিটি ভোট তাদের প্রতিনিধি বাছাই করতে পারে।
যদি নির্বাচন গনতন্ত্রের মৌলিক উপাদান হয় আর ঐ নির্বাচন যদি সঠিক মানের ভোটার বা প্রতিযোগী ব্যতিত হয় তাহলে বিষয়টা কাঁটাল বিহীন কাঁটালগাছের ন্যায় হয়ে গেলনা যে গাছের পাতাই শুধু কার্যকর কারণ পাতা গুলা ছাগলের খাবার হিসেবে অন্তত কাজে আসবে তবে গাছ কেটে দিলে ভিন্ন কথা।
"সক্রিয় ও ফলপ্রদ আপাম জনতার কার্যক্রম গণতন্ত্রের অস্তিত্ব নির্ধারণ করে" আর এ বাক্যটি গণতন্ত্রের একটি মৌলিক উপাদান ঠিক অন্য দিকে গণতন্ত্রের মূলসত্যতা চিন্তা করলে গণতন্ত্র অবশ্যই আন্তর্জাতিক পরিচালনা নির্ভর বিশ্বব্যাপী চলমান গণতন্ত্রের স্বার্থ (যাতে আন্তর্জাতিক আইনের সামঞ্জস্যতা বজায় রাখবে) এবং জনগণের সাধারন (সামাজিক পরিবেশগত) অধিকারকে অন্তর্ভুক্ত করবে..।
আর সব বড় বড় গণতন্ত্র বিশারদ তাদের লেখায়- গণতন্ত্রের বৈপরীত্য মানেই সর্বগ্রাসী, ফ্যাসিবাদ এবং কমিউনিজমকে আখ্যায়িত করেছেন।
দুঃখের হলেও সত্য আমাদের দেশে সরকার গঠনে বা গঠন করার পরে গণতান্ত্রিক কাঠামো, কার্যক্রম বা উপাদান থাকুক বা না থাকুক বৈপরীত্যর বিষয় গুলা থাকবেই।
চলবে.................................।।
Comments
Post a Comment