বাংলাদেশে বিকৃত গণতন্ত্রের বিধি : পর্ব- ১

রাজনৈতিক অভিধানের সবচেয়ে ব্যবহত শব্দ হচ্ছে গণতন্ত্র। গণতন্ত্রের সঞ্জীবনী ধারনা যদিও ইহার নির্বাহী সম্পাদনা পরিপূরক কারন ইহা সমাজের মানুষের মৌলিক বিষয়কে স্পর্শ করে যদিও এ বিষয়ে অনেক মন্তব্যর উদ্ভব হয়েছে প্রতিবিম্বিতার মত; তথাপি গণতন্ত্রের পরিধি সংক্রান্ত কোন বিষয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কোন রাজনীতিবিদ সংজ্ঞায়িত করেননি।

আর গণতন্ত্র সার্বজনীন ভাবে আদর্শ ভাবে সনাক্ত করা হয় সাথে সাথে গণতন্ত্রের মানের অংশ যা কিনা পৃথিবী ব্যাপী সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক ব্যবধানের খাতে নির্বিশেষে স্বীকৃত জাতে সাধারন জনগণের অধিকার যে রাষ্ট্রের জনগণ গণতন্ত্রের অধীনে তাদের ব্যক্তিগত স্বাধীনতার অবস্থা, সমতা, সচ্ছতার সাথে নির্মলতা, এবং দায়িত্বের চর্চা করবে আর অবস্থান পর্যবেক্ষণে গণতন্ত্রে বহুবচন বা অনেকের মত এবং রাষ্ট্র শাসন ব্যবস্থার স্বার্থ নিয়োজিত থাকবে।

এখন প্রশ্ন আসে- আমাদের দেশে সঠিক ভাবে গণতন্ত্রের কোন কর্ম পরিধি বা জনগণের সাথে সংশ্লিষ্ট অধিকার বিদ্যমান ছিল না বিদ্যমান আছে?
অবশ্যই উত্তর হবে - ছিলনা এবং বিদ্যমান ও নেই।


এখন গণতন্ত্রের আঈনী সংস্পর্শতা রেখে বলা যায়- গণতন্ত্র আঈনের সাথে মৌলিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত এবং মানবধিকারের গণতান্ত্রিক চর্চায় কেউই আঈনের উপরে নয় এবং সমতার সচ্ছতায় সবাই সমান।
আর এ হিসেবে আমাদের দেশে গণতন্ত্রে আঈনের সাথে এবং আইনের সাথে গণতন্ত্রের কোন চর্চা এবং সামঞ্জস্যতা নেই।
                                                                     চলবে ......।।

Comments