ইসলাম ও সাধারণ আইনে সার্বভৌম ক্ষমতার ভূমিকা - পর্ব ২
সার্বভৌমের ক্ষমতা বা সার্বভৌম নিয়ে পশ্চিমাদের ধারনা ত্রুটিযুক্ত বা অঙ্গহীন ও বলা চলে এবং তাদের মতবাদে অনেক সীমাবদ্ধতাও বিদ্যমান। পশ্চিমা ধারনা অনুসারে- " সার্বভৌম কিছু নির্ধারিত সুনিশ্চিত মানুষের অপরিমিত ক্ষমতা এবং রাষ্ট্রীয় চর্চিত প্রসঙ্গ বা বিষয় যা সমান্তরাল ভাবে বুঝা যায় যে পৃথিবীতে যে পরিমাণের রাষ্ট সে পরিমাণে সার্বভৌম ক্ষমতা বিদ্যমান যার ধরুন সার্বভৌমের বিষয়টা অনেক অস্পষ্ট এবং সম্পাদ্য তা বিদ্যমান যা মানবিক ভাবে, নৈতিক ভাবে এবং আন্তর্জাতিকগত ভাবে রাষ্ট্রীয় সীমাবদ্ধতার কারণ হয়ে দাড়ায়।
একটি রাষ্ট্রের জন্য অগৌণ গঠনকারী প্রণোদনা নৈতিক আদর্শ এবং আমাদের সরাসরি প্রকল্পিত অনুজ্ঞাসূচক মিলিত সংযুক্ততার অনুকরনের ফলাফলই হচ্ছে রাষ্ট্রের জন্য কি সঠিক এবং কি অশুদ্ধ,
যদিও উপযুক্ত মূল্য নির্ণয় ইহা দারা সম্ভব নয় কিন্তু এমন কিছু যা আমরা আমাদেরকেই তৈরি করে দেই প্রতিক্রিয়াতে মনোযোগের আকর্ষণের জন্য।
যে কোন স্বাধীন রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ,অনাবিল অমিশ্র এবং অদমনীয় ক্ষমতা ও অধিকার যা দারা রাষ্ট্র বিদেশী প্রেরণা, আদেশ বা নির্দেশ ছাড়াই তার অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ন্ত্রন করে যা কিনা সার্বভৌম ও স্বাধীন।
( Black's law dictionary 6th edition)
টিক অন্যদিকে সার্বভৌমের সংজ্ঞা প্রদানে MC DWELL,১৯৯৮ সালে উনার বইতে লেখেন-
"সার্বভৌম এমন একটি ধারনা, অভিপ্রায় বা অনুভূতি যা জনগণ রচনা বা গঠন করেছে তাদের ব্যাপৃত সংঘটনের প্রত্যক্ষ রূপ"।
" the conceit of Sovereignty " বইয়ের লেখক ৩য় পাতায় লিখেছেন " সার্বভৌমের ভাষা অপরিহার্য ভাবে বহু অংশ সম্বলিত ক্ষমতার অধিকারের বা মালিকানার আকার বা গঠনকে অনুমতি প্রদান করেনা কারন তা নিয়মের বিরুধপূর্ণ।
এখন কথা হচ্ছে যেখানে সার্বভৌম নিয়ে পদে পদে ভিন্নতা এবং অধিকারের দিক দিয়ে মতানৈক্যতা টিক অন্যদিকে সাধারণ আইনের তুলনায় ইসলামি আইনের সার্বভৌমের ক্ষমতা অনেক বেশী বাস্তবিক এবং যৌক্তিক।
চলবে..........................................।।
সার্বভৌমের ক্ষমতা বা সার্বভৌম নিয়ে পশ্চিমাদের ধারনা ত্রুটিযুক্ত বা অঙ্গহীন ও বলা চলে এবং তাদের মতবাদে অনেক সীমাবদ্ধতাও বিদ্যমান। পশ্চিমা ধারনা অনুসারে- " সার্বভৌম কিছু নির্ধারিত সুনিশ্চিত মানুষের অপরিমিত ক্ষমতা এবং রাষ্ট্রীয় চর্চিত প্রসঙ্গ বা বিষয় যা সমান্তরাল ভাবে বুঝা যায় যে পৃথিবীতে যে পরিমাণের রাষ্ট সে পরিমাণে সার্বভৌম ক্ষমতা বিদ্যমান যার ধরুন সার্বভৌমের বিষয়টা অনেক অস্পষ্ট এবং সম্পাদ্য তা বিদ্যমান যা মানবিক ভাবে, নৈতিক ভাবে এবং আন্তর্জাতিকগত ভাবে রাষ্ট্রীয় সীমাবদ্ধতার কারণ হয়ে দাড়ায়।
একটি রাষ্ট্রের জন্য অগৌণ গঠনকারী প্রণোদনা নৈতিক আদর্শ এবং আমাদের সরাসরি প্রকল্পিত অনুজ্ঞাসূচক মিলিত সংযুক্ততার অনুকরনের ফলাফলই হচ্ছে রাষ্ট্রের জন্য কি সঠিক এবং কি অশুদ্ধ,
যদিও উপযুক্ত মূল্য নির্ণয় ইহা দারা সম্ভব নয় কিন্তু এমন কিছু যা আমরা আমাদেরকেই তৈরি করে দেই প্রতিক্রিয়াতে মনোযোগের আকর্ষণের জন্য।
যে কোন স্বাধীন রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ,অনাবিল অমিশ্র এবং অদমনীয় ক্ষমতা ও অধিকার যা দারা রাষ্ট্র বিদেশী প্রেরণা, আদেশ বা নির্দেশ ছাড়াই তার অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ন্ত্রন করে যা কিনা সার্বভৌম ও স্বাধীন।
( Black's law dictionary 6th edition)
টিক অন্যদিকে সার্বভৌমের সংজ্ঞা প্রদানে MC DWELL,১৯৯৮ সালে উনার বইতে লেখেন-
"সার্বভৌম এমন একটি ধারনা, অভিপ্রায় বা অনুভূতি যা জনগণ রচনা বা গঠন করেছে তাদের ব্যাপৃত সংঘটনের প্রত্যক্ষ রূপ"।
" the conceit of Sovereignty " বইয়ের লেখক ৩য় পাতায় লিখেছেন " সার্বভৌমের ভাষা অপরিহার্য ভাবে বহু অংশ সম্বলিত ক্ষমতার অধিকারের বা মালিকানার আকার বা গঠনকে অনুমতি প্রদান করেনা কারন তা নিয়মের বিরুধপূর্ণ।
এখন কথা হচ্ছে যেখানে সার্বভৌম নিয়ে পদে পদে ভিন্নতা এবং অধিকারের দিক দিয়ে মতানৈক্যতা টিক অন্যদিকে সাধারণ আইনের তুলনায় ইসলামি আইনের সার্বভৌমের ক্ষমতা অনেক বেশী বাস্তবিক এবং যৌক্তিক।
চলবে..........................................।।
Comments
Post a Comment