নারী দিবসে সভ্যতার প্রতিজ্ঞা :

আন্তর্জাতিক নারী দিবস মুলত সাধারণ উপায়ে সমাজে নারীদের কাজ ও অবস্থান এর প্রতি সম্মান,গুণগ্রাহিতা ও ভালবাসা প্রকাশের মাদ্ধমে দিন উদযাপন করার নাম। ১৯০৮ সালের নারী গার্মেন্টস শ্রমিকদের স্মরণ সুচক ২৮ ফেব্রুয়ারী ১৯০৯ সালে আমেরিকান সমাজ তান্ত্রিক দল উদযাপিত করে যা পরবর্তীতে ১৯১০ সালে ডেনমার্কে জার্মান সমাজ তান্ত্রিক প্রতিনিধি "Luise Zietz" প্রথমবারের মত আন্তর্জাতিক নারী দিবসের জন্য প্রস্তাব রাখেন যাতে তার সাথে তার সহযোগী clara zetkin প্রস্তাবনায় সহযোগিতা করেন যদিও এতে দিবসের তারিখ নির্ধারণ করা হয়নি যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরবর্তীতে তারিখ নির্ধারণের মাধ্যমে স্বচ্ছতার রুপ পায় । মূল বিষয়ে আসা যাক নারী শ্রেণীর সবচেয়ে দামী শব্দ "মা" টিক সবার জন্য তার দেশই মাতা/মা যার কারনে দেশকে দেশমাতা বলা হয়ে থাকে প্রকৃতপক্ষে সাধারণ সব মানুষকে একক পরিবার হিসেবে গণ্য করলে দেশই ঐ পরিবারের "মা" এবং "বাবা"। যাই হোক নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে মগ্নতার যুগে বাংলা ছবির একটি উদাহরন না দিয়ে পারছিনা- যদি ছবিতে বাবা মারা যাবার পর মায়ের কাছে থাকা সম্পদের জন্য মাকে মেরে ফেলা হয় বা ব্যাবহার করা হয় অথবা বাবার ফেলে যাওয়া সম্পত্তি ভোগ করার জন্য মা কে অপব্যাবহার করা হয় তখন আপাত দৃষ্টিতে ঐ ছেলে মেয়ে ক্ষতিকর মন্দ নগণ্য বলতে বা চিন্তা করতে আমরা নুনতম দ্বিধা বোধ করিনা টিক অপর দিকে বাস্তবে অধিকাংশ ছেলে মেয়েরা বাবা মারার যাবার পর চেষ্টা করবে মা কে আর বেশী আদর দিয়ে আগলে রাখতে যাতে মা বাবার না থাকাকে উপলব্দি না করতে পারে।
এখন আসুন আমাদের দেশ্মাতার বেলায় আমাদের ঐ মায়ের অবস্তা টিক সে রকমই দু ভাগে এখন ভাগ করা আমরা সাধারণ জনগন হচ্ছি ঐ ছবির বাহিরের বাস্তবিক ছেলে মেয়ের মত যারা চাচ্ছে যে মাকে মায়ের মত করে দেখতে কিন্তু ক্ষমতায়নের যুগে ক্ষমতাধর প্রায় সবাই দেশ যে মা সম তাকে টিক ঐ ছবির নির্দিষ্ট কৃত চরিত্রের মত দেশ কে ব্যাবহার করছেন কিন্তু উনারা ভুলে যাচ্ছেন আমরাও আমাদের সবচেয়ে বেশী সম্মানের নারী আমাদের দেশকে সভ্যতার চরম শিকরে দেখতে চাই চরম যত্নে আলগে রাখতে চাই আর এরকম দিন ও আসবে যারা ছবির চরিত্র করাতে মগ্ন তাদের এই দর্শকরাই পর্দা থেকে বাস্তব জীবনে নিয়ে আসবে আর যাকে যতটুকু সম্মান ও রক্ষা করা দরকার তার বাস্তবিক শিক্ষা প্রদান করবে।

Comments