সমাজে কোন অপরাধ ও তার সুষ্ঠু প্রতিকার না পাওয়া গেলে, ধরেই নিতে হবে নীতি-বিধি বাস্তবায়নগত বিষয়টি অপ্রীতিকর অবস্থায় আছে তাই সামাজিক চলমান নীতিমালার মধ্যে পরিবর্তনের প্রয়োজন সে পথ ধরে নীতি-বিধির বাস্তবায়নকে যে প্রীতিকর (kindly and amiable) করতে হবে ।
কারণ প্রীতিকর করার মধ্যে দিয়ে রাষ্ট্রীয় আইনের সুশাসন বা এককের অধিকার ব্যহত হবার প্রশ্ন উঠতে পারে, ঠিক তেমনি আইনের সর্বোতকৃষ্টতাতে আঘাতও আসতে পারে। যার দায়ভার সারা পৃথিবীর নিয়ম অনুসারেই নীতি নির্ধারকদের উপর বর্তায়।
যেখানে নীতি পরিবর্তন, সমাজের আগাছা/ময়লা মুক্ত করার বা শাস্তি বৃদ্ধির দাবি প্রয়োজন । সেখানে সরকার পরিবর্তনের দাবি তুলতে চাওয়া রাজনৈতিক দূরদর্শিতার অভাবে বিষয় বস্তুর নিবদ্ধতার এলোমেলো হাওয়ার নিয়মিত অবাধ্যতার ছড়া ছাড়া আমার কাছে আর কিছুই মনে হয় না।
যে দেশে সব বিষয়ে রাজনৈতিক ব্যনারের নীচ থেকে চাওয়া-পাওয়ার দাবি করতে হয় তখন বুঝে নিতে হবে যে সে দেশের জনগন অধিকার সচেতন নন।
তাই সব সময় জনগণের কাছ থেকে রাজনৈতিক স্বাদ গ্রহণ না করে বরং জনগনকে অধিকার সচেতন ও প্রতিকারের স্বাদ গ্রহণ করার সুযোগ করে দিন। তবে নীতি নির্ধারকদের নাগরিকের নিরাপত্তা রক্ষায় এগিয়ে আসার দাবি, আদালত থেকে উদাহরণ সৃষ্টিকারী রায়ের দাবি, আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর আইনগত ক্ষমতার সঠিক ব্যবহারের দাবি, সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি এবং এই অপরাধকে চিরতরে মুছে ফেলার নীতি নির্ধারণের দাবি করা যৌক্তিক। আর হ্যা ব্যঙ্গ করে বলছি সব নেতাদের যেখানে সেখানে কর্মীদের সাথে ছবি না তোলার দাবি এবং ব্যঙ্গ ব্যতীত সত্য বলছি, যোগ্য, মানসম্মত ও দেশপ্রেমি রাজনৈতিক কর্মী তৈরি করুন কারন রাজনৈতিক হীনতা/বিহীনতার বা শূন্যতা/শূন্যস্থানের জ্ঞান আমাদের সব বাংলাদেশীদের মধ্যেই বিদ্যমান।
দল মান সম্মত নেতার সমন্বয় করা অত্যবশ্যক তাই বলে সরকার প্রধান নিয়ে কথা বলা, সব কিছুতে রাজনীতির স্বাদযুক্ত ইস্যু তৈরি করা আমার কাছে অসময়ে অনুমতি হীন যরে প্রবেশ ব্যতিত আর কিছুই মনে হয় না। কারন কোন সরকারই চায় না কোন ইস্যু তে কোন তার উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ুক।
Comments
Post a Comment